গুগল এডসেন্স দ্রুত এপ্রুভাল পাওয়ার উপায় ২০২২ | এডসেন্স এপ্রুভ 2022
গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়
আসসালামু য়ালাইকুম।আজ আমি আপনাদের খুবই অসাধারণ কিছু ট্রিক শেয়ার করতে যাচ্ছি।
যা আপনার সপ্নের এডসেন্স পেতে সাহায্য করবে।
আমি এ পর্যন্ত আমি আমার দুটো ব্লগকে এডসেন্স এপ্রুভ করিয়েছি তাও খুব সহজে।
আসলে গুগল এডসেন্স পাওয়া কোনো কঠিন কাজ নয়!
আপনি হয়তো,আমার উপরের বাক্যের কথায় সন্দেহ পোষণ করতে পারেন।
আমার ট্রিকগুলো যখন কাজে লাগিয়ে সফল হবেন তখন হয়তো আমার কথা মনে পড়বে।
তবে একটা অনুরোধ থাকবে, সেই মূহুর্তে আমার পোষ্টের নিচে একটা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আপনার সফলতার কথা।
তো যাই হোক,এবার কাজের কথা বলতে চাই তাই নিচের কাজের কথা গুলো ভালোভাবে মাথায় ঢুকিয়ে নিন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান।
এক নজরে বিস্তারিত 👇
গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়
টপ লেভেল ডোমেইন
যদি আপনার প্রবল লেখালেখির প্রতি ভালোবাসা থাকে তাহলে টপ লেভেল ডোমেইন নিতে পারেন।
টপ লেভেল ডোমেইন নিলে এডসেন্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক অনেক বেড়ে যায়।
আর হ্যা, টপ লেভেল ডোমেইনকে অনেকেই মাষ্টার ডোমেইন বলে থাকে।
ব্লগিং এর প্রতি ভালোবাসা না থাকলে টপ লেভেল ডোমেইন নিয়ে লাভ হবে না কারণ ভালোবাসা না থাকার কারনে দুই দিন কাজ করেই হাপিয়ে যাবেন।
যার ফলে আপনার কষ্টের টাকা নষ্ট হতে পারে।
আপনি .com .net .org .xyz যেকোনো একটা নিতে পারেন।আপনার চাহিদা/প্রয়োজন অনুযায়ী নিবেন।
তবে আমি সাজেস্ট করবো .com নিতে।কারন .com বেশি প্রধান্য পায়।. Com সবচেয়ে জনপ্রিয়।
উদাহরণ google.com, facebook.com, youtube.com,gmail.com ইত্যাদি।
ডোমেইন নাম ৮ অক্ষরের মধ্যে রাখার চেষ্টা করবেন।
যত ছোট নাম হবে ততই ভিজিটরের নাম মনে রাখা সহজ হবে।
যেমনঃঃ upayki.com মানে upayki = ৬ অক্ষর।
এবার আসি ডোমেইন যেখান থেকে কিনবেন।
ডোমেইন কেনার জন্য অনলাইনে হাজার হাজার ওয়েবসাইট রয়েছে।
সবচেয়ে ভালো হয় Godaddy.com বা Namecheap.com থেকে কিনলে।
তবে এসব আন্তর্জাতিক সাইট থেকে কিনে পেমেন্ট করা খুব জটিল কাজ।
কেননা আমাদের দেশে অনলাইন পেমেন্ট খুব জটিল।
ভাবছেন অন্যকে দিয়ে কেনাবেন?এটা খুব ঝুঁকি সাপেক্ষ।
কারন ডোমেইন চুরি, টাকা মেরে দেয়া এসব কিন্তু বিরল কোনো ঘটনা নয়।
দেখা গেলো কাউকে দিয়ে ডোমেইন কিনেছেন সে আপনার একাউন্টের এক্সেস রেখে দিলো, ভবিষ্যতে যখন আপনার সাইট ভালো পজিশনে গেলো অতঃপর আপনার ডোমেইনটি হ্যাক করে সে নিজের করে নিলো।
আর সবচেয়ে বেশি ঘটে,পেমেন্ট করার আগে মুখে খুব রসালো কথা বলবে যখন টাকা পেমেন্ট করবেন তখন আপনাকে ব্লক মেরে পালাবে😃
এজন্যই আমি আপনাকে বাংলাদেশী সাইট সাজেষ্ট করছি।
বাংলাদেশেও ভালো ভালো সাইট রয়েছে।
তাদের ফেসবুক পেজে গেলে কমেন্ট দেখলেই বোঝা যায়।
এমনি একটা ওয়েব সাইট Dianahost.com
এরা ১০০০০০+ এ পযন্ত বিক্রি করেছে।
তারা খুব বিশ্বাস যোগ্য।
এই সাইট থেকে আপনি নিজে নিজেই বিকাশ অথবা রকেট দিয়ে পেমেন্ট করতে পারবেন।
কারো কাছ থেকে প্রতারণা হওয়ার সুযোগ নেই😍।
আমি নিজে আপনাকে আমার সাধ্য অনুযায়ী হেল্প করবো।
এজন্য আমার ফেসবুক আইডিতে নক দিতে পারেন।
ওয়েবসাইটি যদি ব্লগার হয়ে থাকে তাহলে টপ লেভেল ডোমেইন নিলে সবচেয়ে ভালো হয়।
.blogspot.com দিয়ে আবেদন করলে অনেক দিন সময় নেয় রিভিউ করতে।
অনেকেই বলে, .blogspot.com ডোমেইনে এডসেন্স দেয় না।
তবে একথা আমি বিশ্বাস করি না।
ফ্রি ডোমেইনে একটু ভালো সাইট হওয়া দরকার বলে আমি মনে করি।
আমি নিজেও প্রথমবার .blogspot.com দিয়ে এপ্রুভ পেয়েছিলাম।
কপি কনটেন্ট
দেশের আইন অনুযায়ী,চুরি করা যেমন অপরাধ।
ঠিক তেমনি অন্যের সাইট থেকে কপি করে নিজের সাইটে পেষ্ট করে দেয়া গুগলের কাছে অপরাধ।
কপি পেষ্ট করলে আপনার এডসেন্স পাওয়া সম্ভাবনা ০.১%!
প্রতিটি ব্যক্তির মাঝে ইউনিক কিছু থাকে যা আপনাকে কাজে লাগাতে হবে।
কাজে লাগাতে পারলেই আপনি সফল।
অনেক পণ্ডিত ভেবে থাকে যে,অন্যের লেখা কপি করে লেখার মাঝে মাঝে ইডিট করে দিলেই কপি ধরতে পারবে না।
হাইরে ভাই!এত সোজা না।
গুগল আপনার চেয়ে বহুগুণ চালাক।
তারা তাদের এলগরিদম প্রতিনিয়তই আপগ্রেড করছে।
তাই চুরি করে ধরা খাওয়া ছাড়া কিছুই করতে পারবেন না।
অন্যদিকে,কপিরাইট আইল লজ্ঞণ করার দায়ে জেলের ভাতও খাওয়া লাগতে পারে।
সবচেয়ে বড় কথা হলো,ধর্মীয় ভাবে চুরি করা বিশাল পাপ।
একটা পোষ্ট লেখা যে কত কষ্ট তা কেবল একজন ব্লগারই জানে।
তো,এই চুরি করার আইডিয়া থাকলে আপনার নিজের ভালোর জন্য ভুলে যান।
কপি কনটেন্ট চেক করার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন ফ্রি টুলস পাওয়া যায়।
তবে আমার কাছে copyscape ভালো লেগেছে।
এই ওয়েবসাইটে গেলে একটা ফর্ম দেখতে পারবেন।ফর্মে আপনার সাইটের লিংক পেষ্ট করে Go লেখায় ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন আপনার সাইটের কয়টা কপি পোষ্ট আছে।
ছোট নয় বড়
বর্তমানে বড় কনটেন্টকে গুগল খুব গুরুত্ব দেয়।
যখন কেউ গুগলে সার্চ করে তখন একটা পেজে যায় এবং সে যথেষ্ট তথ্য না পেলে অন্য পেজে চলে যায়।
তাই যত পারেন তত তথ্য দিন।
তবে পোষ্টের টাইটেল যদি হয় আলু,আপনি ডেসক্রিপশনে অ্যাড করে দিলেন কলা🍌 এমন করা যাবে না।
প্রাসঙ্গিক কিছু লিখতে হবে।
আমিও প্রথমে ছোট ছোট পোষ্ট লিখে পোষ্ট সংখ্যা বাড়াতাম।
কিন্তু পোষ্টের সংখ্যা বাড়িয়ে লাভ নেই কেননা ২০ টা ছোট ছোট পোষ্ট করে যদি গুগলে Rank না করে অন্যদিকে ১টি বিশাল তথ্যবহুল পোষ্ট rank করে।তাহলে তো ওই ১টি পোষ্টই করা ভালো।
অন্যরা যেখানে ১০ লাইন লিখেছে আপনি সেখানে ১৩+ লাইন লিখবেন।
মানে যত তথ্য দেয়া যায়।
আবার পোষ্ট বড় করতে গিয়ে অহেতুক বাক্য যোগ করা যাবে না।
কাজের কথা যত পারেন শেয়ার করবেন।
নতুন যারা ব্লগিং করে তারা প্রায়শই বানান ভুল করে।এটা আমিও করতাম, এখনও করি😂 কিন্তু এটা করা যাবে না।
এসইও
বড় আর্টিকেল লেখার পাশাপাশি এসইও করতে হবে।
বলে রাখা ভালো,বড় আর্টিকেল লেখাও অন পেজ অপ্টিমাইজ এসইও এর একটি অংশ।
এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হবে।
এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার ওয়েবসাইটে মেটা টাইটেল,মেটা ডেসক্রিপশন, মেটা কিওয়ার্ড যোগ করুন।
এই ৩ জায়গায়ই আপনার টারগেট কিওয়ার্ড রাখবেন।
এতে ফল ভালো পাবেন।
আর গুগল ওয়েব মাষ্টার এ আপনার ওয়েবসাইট যোগ করবেন।এটা করবেনই।না বলার সুযোগ নেই।গুগল থেকেই প্রচুর ভিউ পাওয়া যায়।
আর একটা কথা মনে রাখবেন,গুগলে সাথে সাথেই Rank করে না।
ওয়েবসাইট সাবমিট করার সাথে সাথেই যে ভিউ পাবেন তা নয়।
এজন্য ১৫ থেকে ৩০ দিন অপেক্ষা করবেন।হতাশ হওয়া যাবে না।
মিনিমাম ৩০টি+ পোষ্ট করুন
ভাই! কেউ বলে ২০টা,কেউ বলে ২৫ টা, আবার কেউ বলে ৪০ টা।
এটার কোনো নিদ্রষ্ঠ কোনো সংখ্যা নেই।
এটা অনুমানের ভিত্তিতে বলেছি।
যখন আপনি ৯৯% নিশ্চিত হবেন তখনই এপ্লাই করবেন।
ভালো পোষ্ট ১০টা করলেও এডসেন্স পাওয়া যায়।
ভালো ট্রাফিক থাকলে এসব বিবেচনায় আসে না।
পোষ্টের সংখ্যার দিকে নজর না দিয়ে পোষ্টের মানের উপর নজর দিতে হবে।
আপনি যে কাজই করেন না কেন প্রত্যেক জায়গায়ই মান দেখা হয়।
গুরুত্বপূর্ণ পেজ তৈরি করুন
আপনি হয়তো এতদিনে খেয়াল করেছেন যে, প্রায় ওয়েবসাইটে About,Contract us,privacy policy ইত্যাদি পেজ থাকে।
আমার ব্লগেও About এবং Contract us রয়েছে।About এবং Contract us এই দুটো পেজ রাখতেই হবে আপনার ওয়েবসাইটে।
এই পেজ দুটো পেজ না থাকলে এপ্রুভ হবে না।
About পেজে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট সম্পর্কে ভালো করে লিখবেন এবং Contract পেজে আপনার ঠিকানা, ফোন নাম্বার,ইমেইল দিয়ে দিবেন।
অন্য অ্যাড নেটওয়ার্ক সাইটের অ্যাড কোড সরিয়ে ফেলুন
এডসেন্স আবেদন করার পূর্বে অন্য সকল সাইটের অ্যাড কোড রিমুভ করে ফেলবেন।
অন্য সাইটের অ্যাড কোড থাকলে অ্যাডসেন্স এপ্রুভ হবে না।
ফাষ্ট ও ক্লিন ওয়েবসাইট
ওয়েবসাইটে এমন থিম ব্যবহার করুন যা খুব পরিষ্কার ও দ্রত লোড নেয়।
মূলত যারা আপনার ব্লগ পড়ে তারা আপনার ব্লগ দেখতে আসে না,তথ্য জানতে ও নিতে আসে।
আপনার ওয়েবসাইট যদি খুবই ডায়নামিক হয় তাহলে লোড নিতে স্লো হবে এটাই স্বাভাবিক।
আর যদি সাইটে হাবিজাবিতে ভরা থাকে তাহলে তো ভিজিটররা বিরক্ত হবেই।
এজন্য সাইট পরিষ্কার এবং দ্রত লোড নেয় এমন থিম আপলোড করুন।
ওয়েবসাইটের বয়স
ওয়েবসাইট এর বয়স ছয় মাস হলে আবেদন করুন।
অনেক ব্লগারই ছয় মাস ওয়েবসাইট এর বয়স হলে আবেদন করতে বলে।
এ রকম কোনো নিয়ম নেই।
তবে ৬ মাস বলার কারন হলো ছয় মাস বয়স হলে আপনার সাইট ভালো একটি অবস্থানে থাকার সম্ভাবনা থাকে।
অনন্য
- সেক্সুয়াল কনটেন্টবা ড্রাগস নিয়ে লেখা যাবে না।থাকলে ডিলিট করে দিন।
- হ্যাকিং নিয়ে কোন কনটেন্ট থাকলে
- যুদ্ধাঅস্ত্র ও এসবের ব্যবহার নিয়ে কনটেন্ট লেখা যাবে না।
- তামাক বা অ্যালকোহল জাতীয় দ্রব নিয়ে লেখা যাবে না।
- গুগল প্লে-স্টোর থেকে ব্যান হওয়া অ্যাপ নিয়ে কোন কনটেন্ট রাখা যাবে না।
গুগল এডসেন্স কি বাংলা ব্লগ সাপোর্ট করে
হ্যা! গুগল এডসেন্স বাংলা ব্লগ সাপোর্ট করে।
গুগল তাদের নিজস্ব ব্লগে এ কথা বলেছে।
চাইলে নিচের সোর্স লিংক থেকে দেখে আসতে পারেন।
সোর্স লিংকঃ গুগল ব্লগ
আরো পড়ুন
গুগল এডসেন্স কি?গুগল এডসেন্স পাওয়ার সহজ উপায়
গুগল এডসেন্স এর কাজ কি বা কি কাজ করতে হয়?
ব্লগার ও এডসেন্স নিয়ে কঠিন প্রশ্ন,সহজ সমাধান
সবশেষে,
এটাই বলবো, এডসেন্স পাওয়া খুব কঠিন কিছু নয়!আপনি চেষ্টা করলেই সফল হবেন।
ভাইয়া!এটা কোনো পিটিসি সাইট বা কোনো আর্নিং অ্যাপস নয় যা কষ্ট করা লাগবে না এমন নয়।
কষ্ট আপনাকে সবখানেই করতে হবে।
প্রতিদিন ২ ঘন্টা করে সময় দিয়েই দেখুন।৬মাস পর আপনি নিজেই টের পাবেন।
আমরা টাকার পেছনে দৌড়াই, টাকা আমাদের পেছনে দৌড়াবে সে ব্যবস্থা আমরা করি না।
আর্টিকেল শেষ করার পূর্বে আপনার কাছে একটা প্রশ্ন রইলো যে, ১০-১৫ বছর পড়ালেখা করে আপনি নিশ্চিয়তা দিতে পারবেন আপনি চাকরি পাবেনই?
তো কমেন্টে জানিয়ে দিবেন আপনার মতামত।আর কোনো প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই করবেন।
আর সফল হলেও কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।আপনি সফল হলেই আমার এ পোষ্ট সফল হবে।
ভাই আমার সাইটে RELATED POSTS :অ্যাড করে দিতে পারবেন
ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করুন
গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়
হ্যালো বন্ধুরা,যারা এডসেন্স নামটি নতুন শুনেছেন তাদের মনে একটি নতুন প্রশ্ন আসে।প্রশ্নটি হলো, এডসেন্স এর কাজ কি? তাই আজ আমি সেটি নিয়েই কথা বলবো। এডসেন্স এর কাজ কি অনেকেই প্রথমে অ্যাডসেন্সকে পিটিসি সাইট ভেবে বসে কিন্তু অ্যাডসেন্স সে রকম নয়।বিশ্ব বিক্ষাত গুগল কোম্পানিকে চেনে না,এমন মোবাইল-ফোন ব্যবহারকারীকে পাওয়া হয়তো বিরল।আর সেই গুগল এরই একটি অংশ হচ্ছে এডসেন্স।এটি তাদের আয়ের বড় অংশ।এডসেন্স হচ্ছে সবচেয়ে বড় অনলাইন বিঙ্গাপন মিডিয়া। Also read :কারক ও বিভক্তি:কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল অনলাইনে আপনি হয়ত বিভিন্ন বিঙ্গাপন দেখেছেন তার বেশির ভাগটাই গুগল এডসেন্স।গুগল এডসেন্স থেকে আয় করতে চাইলে আপনার ওয়েবসাইট অথবা ইউটিউব চ্যানেল থাকতে হবে।যদি ইউটিউব এ এডসেন্স পেতে চান তাহলে ভিডিও আপলোড করতে হবে এবং আয় বাড়ানোর জন্য ভিডিও আপলোড করে যেতেই হবে।অন্যদিকে ব্লগ-ওয়েবসাইটে এডসেন্স পেতে হলে লিখতে হবে এবং আয় বাড়ানোর জন্য লিখে যেতেই হবে।অ্যাডসেন্স বিঙ্গাপনে ক্লিক এর ভিত্তিতে অর্থ প্রদান করে।তাই ভিজিটর বাড়লে বিঙ্গাপনে ক্লিকও বাড়বে। …
গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়
গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়
গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়
গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়
অসাধারণ টিপস।
Blogpost সাবডোমেইন এ কী অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুব পাওয়া যায়? অনেকে বলে যায় না। আবার, অনেকে বলে কম টাকা দেয়।
আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।